জেলা

Close

Sign In

New User? Sign Up

Sign Up

Have an account? Sign In

আপনি রিপোর্টার

  • সেরা খবর
  • রাজ্য
  • কলকাতা
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • সম্পাদকীয়
  • বিনোদন
  • খেলা
  • কোথায় কী
  • মতামত
  • ব্লগ
  • জীবনধারা
  • প্রযুক্তি
  • সাহিত্য বই
  • আরও বিভাগ
  • ভ্রমণ
  • স্বাস্থ্য
  • মেয়ে বেলা
  • উনি বলছেন
  • আপনি রিপোর্টার
  • Sign In
  • অনুসন্ধান
  • আপনি রিপোর্টার
  • জেলা
  • ফটো গ্যালারি
Live Tv

Click To Watch Live TV


Breaking News

  • নতুন দল ঘোষণা করলেন আব্বাস সিদ্দিকিআরও পড়ুন
  • উপহারের ভ্যাকসিন বাংলাদেশের হাতে তুলে দিল ভারতআরও পড়ুন
  • ‘সিরাম’ ইনস্টিটউটে আগুনআরও পড়ুন
  • চতুর্থ স্তম্ভআরও পড়ুন
  • আগুন ঘিরে আতঙ্কআরও পড়ুন
  • সেনসেক্স ছাড়াল ৫০ হাজারের গণ্ডি আরও পড়ুন
  • হিংসা রুখতে জ্ঞানবন্তকে কড়া বার্তা মুখ্য নির্বাচন কমিশনারেরআরও পড়ুন
  • সাভারকারকে স্বাধীনতা সংগ্রামী আখ্যা, বিতর্ক উত্তর প্রদেশেআরও পড়ুন
  • পুলিশ আধিকারিকের অফিসের বাইরে বোমাবাজিআরও পড়ুন
  • ৩ রয়্যাল বেঙ্গল শাবকের নাম দিক মুখ্যমন্ত্রী আরও পড়ুন
  • স্মিথ,মালিঙ্গা,হরভজনদের ছেড়ে দিল দলআরও পড়ুন

চতুর্থ স্তম্ভ

Written By সম্পাদক

 রাজনীতি সারা বছর চলতে থাকে, টোয়েন্টিফোর ইন্টু সেভেন। কারখানা, ক্ষেত, বাজার, বন্দর, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গান, সিনেমা, গল্প কবিতা, কিছুই রাজনীতির বাইরে নয়, রাজনীতির বহির্ভূত বলে কিছুই হয় না, ধর্মও রাজনীতির আওতাতেই পড়ে। যাঁরা বলেন, আমি রাজনীতি করি না, তাঁরাও স্বজ্ঞানে বা অজ্ঞানে রাজনীতিই করেন, প্রত্যেকটা মানুষের জন্ম মৃত্যু, এমন কি মরার পরেও রাজনীতি থেকে মুক্তি নেই, লাশের রাজনীতি তো বিরাট রাজনীতি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ তো শুরুই হয়েছিল একটা মৃত্যু, একটা লাশকে ঘিরে। এই প্রতি মুহূর্ত চলতে থাকা রাজনীতির এক ছোট্ট অংশ হল, নির্বাচনের রাজনীতি, সংসদীয় গণতন্ত্রে যাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বিরাট, বিশাল করে দেখানো হয়, মনে হয় নির্বাচন শেষে অপেক্ষা করে আছে মোক্ষ, নির্বাণ, সুখ, অপার শান্তি। এক নির্বাচন চলে যাবার পরেই জানা যায়, শ্রমিক কৃষক, খেটে খাওয়া মানুষ, আম আদমি যে কুলে ছিল, সেই কুলেই আছে। কিন্তু নির্বাচন এসে রাজনীতি আর রাজনৈতিক নেতাদের চিনিয়ে দেয়, তাঁদের আদর্শহীনতা, তাঁদের দুর্নীতী, তাঁদের দিশাহীনতা চোখের সামনে স্পষ্ট হয়ে পড়ে। আসুন আজ সেটা নিয়েই চতুর্থ স্তম্ভে আলোচনা করা যাক, কারণ নির্বাচনের ঢাক বাজতে শুরু করেছে এ বাংলায়, নেতাদের গতিবিধি বাড়ছে। স্বাধীনতা এসেছে আমাদের রাজ্যের বিভাজনের মধ্য দিয়ে, আমাদের জমি ভাগ হয়েছে, নদী ভাগ হয়েছে কেবল নয়, আমাদের বিরাট জুট শিল্পকে প্রায় পঙ্গু করে দিয়ে, কারখানা সব এই বাংলায়, আর পাট চাষ ওই বাংলায়। বিভাজনের প্রথম দিন থেকে ক্ষতিগ্রস্ত আমাদের বাংলা, তার ওপরে উদ্বাস্তুদের আসা, তারা তো আমাদেরই আত্মীয়, স্বজন। লক্ষ লক্ষ মানুষ এসেছেন এক বস্ত্রে। জমির লড়াই, উদ্বাস্তুদের লড়াই, শিক্ষিত বেকারদের লড়াই সেই তখন থেকেই বামপন্থার হাত ধরে, না নির্বাচন নয়, সে লড়াই ছিল প্রতিদিন বেঁচে থাকার লড়াই, টিঁকে থাকার লড়াই। কমিউনিস্ট পার্টি কেবল তাঁদের মঞ্চে এনে হাজির করতে পেরেছিল, তাঁদের দৈনন্দিন সুখ দুঃখের ভাগীদার হতে পেরেছিল এবং সংখ্যালঘু মানুষ জন, যাদের বিরাট অংশ ছোট কৃষক বা ক্ষেত মজুর তাঁরাও ভরসা পেয়েছিল কমিউনিস্ট নেতাদের কাছ থেকে, তাদের সম্মিলিত শক্তিই ছিল বাম দলের অগ্রগতির কারণ। তখন প্রতিটা নির্বাচন কেবল নির্বাচন ছিল না, তা এক রাজনৈতিক আন্দোলন হয়ে উঠতে পেরেছিল, কারণ কেবল পাইয়ে দেবার, মাছ কাটলে মুড়ো দেবো, গাই বিয়োলে দুধ দেবোর রাজনীতি নয়, সে রাজনীতি ছিল সম্মানজনক শর্তে বাঁচার রাজনীতি, নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতি। কংগ্রেসের রাজনীতি ছিল, গ্রাম, মফস্বলে ধনী কৃষক, জোতদারদের রাজনীতি, তাঁদের স্বার্থের রাজনীতি, শহরে বড় শিল্পপতিদের রাজনীতি। পরিস্কার বিভাজন, বড়লোক কৃষক, শিল্পপতি, উচ্চ মধ্যবিত্ত মানুষ জন ছিলেন কংগ্রেসের পক্ষে, শিল্প শ্রমিক, কৃষক বা কৃষি মজুর ছিল বাম দল গুলোর সঙ্গে। এ লড়াই অন্য চেহারা নিতে থাকে মধ্য ৬০ থেকে, কমিউনিস্টরা ক্ষমতার কাছাকাছি থেকে ক্ষমতায়, উত্তাল গণ আন্দোলনের শেষে একদল কমিউনিস্ট বিপ্লবীর ছিটকে যাবার পরেও, মূল স্রোতের বামেরা ৭৭ এ এককভাবেই ক্ষমতায়। এরপর অপারেশন বর্গা, তারপর? ভুল, বিলকুল ভুল হয়ে গেল সবকিছুই। সরকারকে যে কোনও মূল্যে টিকিয়ে রাখতে গিয়ে, সরকারে যাবার মূল কারণগুলো হারিয়ে গেলো, উবে গেলো। সাতটা বাম সরকার তৈরি হল পশ্চিমবঙ্গে, সাত সাতটা। তারা কী করলো? রাস্তা, শিল্প, কৃষি, স্বাস্থ্য, গণবন্টন ব্যবস্থা? হ্যাঁ সবই খানিকটা খানিকটা হল, কোনওটা কম কোনওটা বেশি। তা অন্যান্য রাজ্যে কী হল? সেখানেও খানিক শিল্প হল, কৃষি হল, শিক্ষা স্বাস্থ্য, গণ বন্টন, সবই হল। সে সব রাজ্যে কমিউনিস্টরা নেই, তাও হল। আসলে এগুলো করার জন্য কমিউনিস্ট হতে হয় না, দিল্লির সরকারও অনেক কাজ করেছে, মহারাষ্ট্রে অনেক শিল্প হয়েছে, মণিপুর বা নাগাল্যান্ডে শিক্ষিতের হার অনেক বেশী, এসবের জন্য কমিউনিস্ট হতে হয় না, কমিউনিস্টদের আরও কিছু কাজ ছিল, তাদের এক বিকল্প রাজনীতি তুলে ধরার কথা ছিল, যে রাজনীতি সারা দেশে এক দৃষ্টান্ত হয়ে উঠবে, এবং তারপর সারা দেশের মানুষ সেই কমিউনিস্টদের সরকার চাইবে। তা তো হলই না, উলটে বিহার, অন্ধ্র, মহারাষ্ট্র, পঞ্জাব এমন কি উত্তর প্রদেশে যে কমিউনিস্ট দলের সংগঠন ছিল, তাও শেষ হয়ে গেলো। সাত সাতটা বাম সরকার হল এই বাংলায়, প্রথমটা বাদ দিলে নির্বাচনের শ্লোগান কী? লড়াইটা কোথায়? কার সঙ্গে? কিছুদিন পর থেকে মনে হল বামফ্রন্টের লক্ষ উন্নয়ন এবং উন্নয়ন, আর কিচ্ছুটি নয়। আর এই কাঠামোতে উন্নয়ন আরও উন্নয়নের চাহিদার জন্ম দেয় মাত্র, কিছুদিন পরে সেই চাহিদার চাপ মেটাতে আরও দ্রুত উন্নয়ন, কৃষকের জমি কেড়ে নিয়েও উন্নয়ন। অতএব অনেকদিন পরে জমির লড়াই, জমি কেড়ে নেবার বিরুদ্ধে লড়াই, লড়ছে কে? তৃণমূল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এক্কেবারে ১০০% রাজনৈতিক প্রশ্নে নির্বাচন, ভোটের চরিত্রও পালটে গেলো, সেই সংখ্যালঘু, যারা এখনও মূলত বাংলার প্রান্তিক চাষি, মজুর তাঁরা এবার কমিউনিস্ট পার্টির বিরুদ্ধে, সাধারণ হিন্দু ছোট চাষি, আদিবাসীদের বড় অংশ, গরীব বস্তিবাসি, শ্রমিক এবার কমিউনিস্ট পার্টির বিরুদ্ধে, সরকারে এলে তৃণমূল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সমর্থন ভূমি? সংখ্যালঘুদের অপার ভরসা, আদিবাসী মানুষদের সমর্থন, জমির প্রশ্নে, বিজেপি বিরোধিতার প্রশ্নে, সাধারণ নিম্নবিত্ত, গ্রামের গরীব মানুষ জন, শহর, মফস্বলের শ্রমিক, মধ্যবিত্ত মানুষজনের এক বড় অংশ, যারা ডাইরেক্ট ট্রান্সফারের সুবিধেভোগী, টাকা, সাইকেল, রেশন, বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধে। হিসেব বলছে মমতা সরকার কমবেশি ৭৮% মানুষকে সরাসরি কিছু দিয়েছে। এদেরই এক বড় অংশ, আজকে মমতার সমর্থন ভূমি। অন্যদিকে অবাঙালি হিন্দু, বাঙালি উচ্চবিত্তের বিরাট অংশ, মধ্যবিত্ত হিন্দু বাঙালি, বিশেষ করে যারা বাংলাদেশ থেকে এদেশে এসেছেন, তাঁদের একটা অংশ আপাতত বিজেপির সমর্থনে আছেন, এরসঙ্গে আছে আদিবাসিদের এক অংশ, সবমিলিয়ে ভোটারদের সেই অংশের অনেকটা, যারা এক সময়ে বামেদের সমর্থন করতো। ওদিকে কংগ্রেস তার পকেটের বাইরে কোথাও নেই, মুর্শিদাবাদ, মালদা আর রায়গঞ্জ জেলার মধ্যবিত্ত, সংখ্যালঘু মানুষ, বাঙালি উচ্চবিত্তের একটা অংশ, এছাড়া কংগ্রেস নেই, হতেই পারে তাদের সংসদের সংখ্যা সিপিএম এর থেকে বেশি, এমনও হতে পারে যে বিধানসভাতেও তাদের বিধায়ক দু একটা বেশিই জিতে আসলো, কিন্তু জনাধার, মানুষের সমর্থন বলতে যা বোঝায়, তা ওই পকেটের বাইরে কোথাও নেই, যা আছে সেটাও তৃণমূলেই চলে যাচ্ছে বা বিজেপি তে। বামেদের সমর্থন এই মুহূর্তে তাদের পুরনো কিছু সমর্থক, আর বিভিন্ন কারখানায় দফতরে শ্রমিক কর্মচারীদের এক অংশ। তাঁদের আগের বিরাট সমর্থনভূমী কবেই বিলুপ্ত, সাংগঠনিক ক্ষমতায় যেটুকু সঙ্গে রাখা গেছে, তার বাইরে কিছুই নেই। ঠিক এরকম একটা রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নির্বাচন আসছে, যেখানে পরিস্কার তিনটে শিবির, তৃণমূল, বিজেপি আর বাম কংগ্রেস। এর বাইরে ভোট কাটুয়া হতে পারে, ধর্ম বা জাতের নামে কিন্তু মূল শিবির তিনটে। বাকি ছোটখাটো রাজনৈতিক শক্তি এই তিনটে শিবিরের একজনের সঙ্গে থাকতে বাধ্য, না থাকলে তাদের অস্তিত্ব থাকবে না। ধরা যাক পাহাড়ের কথা, এই মুহূর্তে সেখানে বিমল গুরুং তৃণমূল ঐক্য সম্ভব, সে ঐক্য না হলে গুরুংও জানেন অসুবিধে আছে, বিনয় তামাংয়েরও তাই। এবার আদর্শগত, যার যা অবস্থান তার জরিপ করা যাক। বাম কংগ্রেস এখনও পর্যন্ত চূড়ান্তভাবেই তৃণমূল, বিজেপি বিরোধী। বাংলার মাটিতে নেমে দেখলে তৃণমূল বিরোধিতাই চোখে পড়বে, সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বিজেপির বিরুদ্ধে। মানে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে এক রাজনৈতিক অবস্থান, সারা দেশ জুড়ে, কিন্তু এ রাজ্যে তৃণমূলও তাদের সমান শত্রু, রাজ্য কংগ্রেসের এসব নিয়ে কোনও ঢাকঢাক গুড়গুড় নেই, কারণ নির্বাচনের পরে হাই কমান্ড যদি তাঁদের তৃণমূলকে সমর্থন করতে বলে, তাহলে পরদিন সকালেই অন্য বিবৃতি দিয়ে তাঁরা কালিঘাটে যেতেই পারেন, সিপিএমের কাছে সেটা সমস্যার। তাহলে সিপিএম বা কংগ্রেস থেকে যারা বিজেপিতে যাচ্ছেন, তাঁরা বিজেপির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা দেখেই যাচ্ছেন, কোনও আদর্শ ইত্যাদির ব্যাপার নয়। রিঙ্কু নস্কর ইত্যাদিরা আদর্শ নয়, শত্রু চিহ্নিত করেছেন তৃণমূলকে, তার বিরুদ্ধে শক্তিশালী বিজেপিতে যাচ্ছেন, এর বাইরে কিছু নয়। যারা বাম কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে যাচ্ছেন, তাঁরাও শিবির বদল করছেন ক্ষমতার জন্যেই। বিজেপি থেকে আপাতত অন্য দলে যাবার ঢেউ নেই, জেতা দলে লোকজন আসে, দল থেকে চলে যায় না। রইল তৃণমূল। তৃণমূলের যাঁরা বিজেপিতে যাচ্ছেন, বা যাবার জন্য পা বাড়াচ্ছেন, তারাও ১০০% ক্ষমতার জন্যেই যাবেন, অন্য কোনও কারণে নয়। তৃণমূলে অনেক বড় বড় নেতা আছেন, কিন্তু প্রত্যেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলোয় আলোকিত, যত বড়ই নেতা হন না কেন, নিজের দায়িত্বে ১০ জন বিধায়ক বের করে আনবেন, এমন নেতা একজনও নেই। কাজেই ওসব আদর্শ ইত্যাদি ছেঁদো কথা, ক্ষমতার কাছাকাছি থাকার লড়াইয়ে ঝুঁকি নিচ্ছেন মাত্র। তিন শিবিরের নেতাদের যে যেদিকেই যাক, সমর্থন ভূমির খুব একটা হেরফের হবে না, দু তিনটে আসনে হেরফের হতে পারে, তার চেয়ে বেশি কিছু হবে না তার কারণ সমর্থনের জায়গাটা তৈরি হয়ে গেছে, সমর্থনের কারণগুলোও তৈরি হয়েই আছে, এখন শুধু সমর্থনকে ইভিএমে এনে ফেলা। ধরা যাক মুকুল রায় তৃণমূলে এলেন, কী হবে? প্রায় কোনো প্রভাবই পড়বে না, রাহুল সিনহা এলেও না, কংগ্রেসের দু’জন বিধায়ক বিজেপিতে চলে গেলেন, কী প্রভাব পড়বে? প্রায় কিছুই নয়। তৃণমূলেরও যাঁদের নাম শোনা যাচ্ছে, তাঁদের দু এক জনও যদি বিজেপিতে যান, মাটিতে তার প্রভাব কিছুই পড়বে না। তার সবচেয়ে বড় কারণ এবারের নির্বাচন দীর্ঘ দিনের মেরুকরণের ফল, দোদুল্যমান ভোটারের সংখ্যা ভীষণ কম, বামেদের ভিত্তিভূমির খানিকটা পুনরুদ্ধার তৃণমূলের জয়কে ল্যান্ডস্লাইডে পরিণত করতে পারে মাত্র, এর বাইরে খুব একটা বিরাট পরিবর্তন অপেক্ষা করে নেই।

28th November, 2020 04:33 pm

Please login to add comment

সম্পর্কিত খবর

  • গোল পাওয়ার জন্য মোহনবাগানকে অপেক্ষা করতে হল নব্বই মিনিট

    21st January, 2021 09:57 pm

  • 'প্রেম টেম ' এবং দু'চার কথা

    21st January, 2021 07:49 pm

  • বাগদাদে জোড়া আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ

    21st January, 2021 06:29 pm

  • আবার মা এসেছে ফিরিয়া

    21st January, 2021 06:23 pm

আপনি রিপোর্টার

আপনাদের চারপাশের গুরুত্বপূর্ণ খবর আমাদের পাঠান

খবর এই মুহূর্তে

  • ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম থেকে সরানো হল ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট

    8th January, 2021 11:12 am

  • শেয়ার বাজারে ইতিহাস, প্রথমবার ৫০ হাজারের গণ্ডি পেরল সেনসেক্স

    21st January, 2021 12:06 pm

  • অস্ট্রেলিয়া থেকে ঐতিহাসিক সিরিজ জিতে দেশে ফিরলেন শাস্ত্রী, রাহানেরা

    21st January, 2021 01:06 pm

  • দ্বিতীয় দফায় করোনা টিকা নিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং মুখ্যমন্ত্রীরা

    21st January, 2021 01:07 pm

  • বিধানসভা ভোটে হিংসা রুখতে জ্ঞানবন্তের সঙ্গে বৈঠক, কড়া বার্তা মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের

    21st January, 2021 01:08 pm

  • পুণের সেরাম ইনস্টিটিউটে আগুন

    21st January, 2021 03:25 pm

ফটো গ্যালারি

অন্যান্য বিভাগ

খেলা

  • গোল পাওয়ার জন্য মোহনবাগানকে অপেক্ষা করতে হল নব্বই মিনিট

  • শুক্রবার স্নেহাশিসের হৃদযন্ত্রে বসছে স্টেন্ট

  • শুক্রবার মুম্বই সিটির কাছে কি হার এড়াতে পারবে ইস্ট বেঙ্গল ?

  • জো বাইডেন এবং ফুটবলপ্রেম

  • ফেব্রুয়ারিতে শুরু ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ

  • স্মিথ,মালিঙ্গা,হরভজনদের ছেড়ে দিল দল

  • আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়েও এগিয়ে চলেছেন পন্থ

  • অভিনন্দনে বন‍্যায় ভাসছে রাহানেরা

বিনোদন

  • 'প্রেম টেম ' এবং দু'চার কথা

  • কঙ্গনার ' ধাকড় ' এ শাশ্বত

  • স্বপ্ন বেচতে আসছে ' ড্রিম বুটিক '

  • ওয়েবে মুক্তি পাবে ' বেল বটম '?

  • 'সঙ্গীন ' এর জন্য লন্ডন পাড়ি দিলেন নওয়াজ

  • করোনা আক্রান্ত লিলি চক্রবর্তী

  • সাধারণ মহিলাদের নিয়ে ক্যালেন্ডার লঞ্চ

  • অ্যালবাম 'আমি'র আত্মপ্রকাশ

জীবনধারা

  • জটায়ুর মত আমিও জীবনকে খুব সহজভাবে দেখি : অনির্বাণ

  • বেস্ট ফেলুদা সৌমিত্র,ফিটেস্ট টোটা : সৃজিত

  • মারাদোনার সম্পত্তি, দাবিদার ছয় নারীর ১০ সন্তান

  • সবাইকে চমকে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ক্ষমা চাইলেন কিম

  • নিরাপদ পোষ্যরা

  • মায়ের গর্ভেই ‘গর্ভবতী’ সদ্যোজাত!

  • ব্রেকফাস্টে এমন কিছু খাচ্ছেন না তো যাতে ওজন বাড়তে পারে!

  • কম খেলেও ক্ষতি হয়, বলছে সমীক্ষা

ভ্রমণ

  • জটায়ুর মত আমিও জীবনকে খুব সহজভাবে দেখি : অনির্বাণ

  • বেস্ট ফেলুদা সৌমিত্র,ফিটেস্ট টোটা : সৃজিত

  • মারাদোনার সম্পত্তি, দাবিদার ছয় নারীর ১০ সন্তান

  • সবাইকে চমকে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ক্ষমা চাইলেন কিম

  • শীতের ভ্রমণ (পর্ব ১৭) সত্যজিতের স্মৃতি, ধর্মমঙ্গল কাব্য আর লাউসেনের ‘ময়নাগড়’

  • শীতের ভ্রমণ (পর্ব ১৬) অরণ্যের দিন-রাত্রি, ইতিহাস আর মিথে ঘেরা ঝাড়্গ্রাম

  • শীতের ভ্রমণ (পর্ব ১৫) ডাচদের শহর ‘শ্রীরামপুর’ আর মাহেশের রথ

  • শীতের ভ্রমণ (পর্ব ১৪) ফরাসি স্থাপত্য, স্ট্যাণ্ড রোড আর বিপ্লবীদের ‘চন্দননগর’

স্বাস্থ্য

  • জটায়ুর মত আমিও জীবনকে খুব সহজভাবে দেখি : অনির্বাণ

  • বেস্ট ফেলুদা সৌমিত্র,ফিটেস্ট টোটা : সৃজিত

  • মারাদোনার সম্পত্তি, দাবিদার ছয় নারীর ১০ সন্তান

  • সবাইকে চমকে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ক্ষমা চাইলেন কিম

  • জাগছে জীবাণুরা

  • করোনা প্রতিরোধে ক্লোরোকুইন

  • সু-করোনা টিকা, শুরু মানবদেহে পরীক্ষা

  • করোনা ওষুধ দূরে নয়?

  • আরও পড়ুন

    • সেরা খবর
    • রাজ্য
    • কলকাতা
    • দেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • সম্পাদকীয়
    • বিনোদন
    • খেলা
    • কোথায় কী
  • আরও পড়ুন

    • মতামত
    • ব্লগ
    • জীবনধারা
    • প্রযুক্তি
    • সাহিত্য বই
    • আরও বিভাগ
    • ভ্রমণ
    • স্বাস্থ্য
    • মেয়ে বেলা
    • মহানগরের মহাপুজো
    • কলকাতা দর্পণ
    • উনি বলছেন
    • আপনি রিপোর্টার
  • আরও পড়ুন

    • অনুসন্ধান
    • আপনি রিপোর্টার
    • জেলা
    • ফটো গ্যালারি
  • যোগাযোগের ঠিকানা

    Kolkata TV

    Email id: info@kolkatatv.org

    Helpline Numbers (8AM to 10PM)

    +91-9674166589, +91-8336919262

    Phone Numbers :

    033-22250159, 033-22250160

    18 Rabindra Sarani, Poddar Court, Gate No - 1
    6th Floor, Kolkata- 700001

© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved
kolkatatv.org