জেলা

Close

Sign In

New User? Sign Up

Sign Up

Have an account? Sign In

আপনি রিপোর্টার

  • সেরা খবর
  • রাজ্য
  • কলকাতা
  • দেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • সম্পাদকীয়
  • বিনোদন
  • খেলা
  • কোথায় কী
  • মতামত
  • ব্লগ
  • জীবনধারা
  • প্রযুক্তি
  • সাহিত্য বই
  • আরও বিভাগ
  • ভ্রমণ
  • স্বাস্থ্য
  • মেয়ে বেলা
  • উনি বলছেন
  • আপনি রিপোর্টার
  • Sign In
  • অনুসন্ধান
  • আপনি রিপোর্টার
  • জেলা
  • ফটো গ্যালারি
Live Tv

Click To Watch Live TV


Breaking News

  • ভোটার আইডি কার্ডও ডিজিটালআরও পড়ুন
  • কালীঘাটে উদ্ধার বস্তাভরতি পোড়া টাকা, এলাকায় চাঞ্চল্যআরও পড়ুন
  • ৩১-এ ৩১, দাবি অভিষেকেরআরও পড়ুন
  • তৃণমূলে যোগ দিলেন অভিনেত্রী কৌশানি আরও পড়ুন
  • বাংলাদেশে ২৭ জানুয়ারি থেকে করোনার টিকা দেওয়া শুরুআরও পড়ুন
  • বুকে ব্যথা-শ্বাসকষ্ট, হাসপাতালে ভর্তি মন্ত্রী অরূপ রায়আরও পড়ুন
  • প্রজাতন্ত্র দিবসে শর্ত সাপেক্ষে কৃষক মিছিলে সায় পুলিশের আরও পড়ুন
  • হাসপাতালের ডায়ালিসিস বিভাগে আগুনআরও পড়ুন
  • পথ দুর্ঘটনায় নার্সের মৃত্যু আরও পড়ুন

চড়ক পূজার অন্দরে

Written By অনিরুদ্ধ সরকার

চড়ক পূজা বিশেষত বাংলার বিখ্যাত লোকোত্সডব। চৈত্রের শেষ দিনে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয় এবং বৈশাখের প্রথম দু-তিন দিনব্যাপী চড়ক পূজার উত্সনব চলে। লিঙ্গপুরাণ, বৃহদ্ধর্মপুরাণ এবং ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণে চৈত্র মাসে শিব আরাধনা প্রসঙ্গে নৃত্যগীতাদি উত্স বের উল্লেখ থাকলেও চড়ক পূজার উল্লেখ পাওয়া যায় না।পঞ্চদশ-ষোড়শ শতাব্দীতে রচিত গোবিন্দানন্দের ‘বর্ষক্রিয়াকৌমুদী’ এবং রঘুনন্দনের ‘তিথিতত্ত্বে’ চড়কের উল্লেখ মেলে না। লোকগবেষকদের কাছ থেকে জানা যায়, পাশুপত সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রাচীনকালে চড়ক উত্স ব প্রচলিত ছিল। তবে চড়ক পূজা সঠিক কবে থেকে এবং কিভাবে শুরু হয়েছিল তার সঠিক ইতিহাস আজও জানা যায়নি।‘চড়ক’ বা ‘শিবের গাজন’ বা ‘নীল পূজা’ এক এক জায়গায় এক এক নামে পরিচিত। যেমন, চড়ক পূজার নাম মালদহে ‘গম্ভীরা’ বা দিনাজপুরে ‘গমীরা’। ইতিহাস ঘেঁটে কেউকেউ জানিয়েছেন, শিবের গাজনের উৎপত্তি নাকি ধর্মঠাকুরের গাজন থেকে। তবে জনশ্রুতি রয়েছে, পঞ্চদশ শতকের শুরুর দিকে সুন্দরানন্দ ঠাকুর নামে এক রাজা এই চড়ক-পূজার প্রথম প্রচলন করেন। রাজ পরিবারের লোকজন এই পূজা আরম্ভ করলেও চড়কপূজা কোনোদিনই রাজ-রাজড়াদের পূজা ছিল না। চড়ক হিন্দু সমাজের লোকসংস্কৃতির অঙ্গ মাত্র বলা। আসলে এই পূজার সন্ন্যাসীরা প্রায় সবাই হিন্দু ধর্মের নিম্নবিত্ত সম্প্রদায়ের লোক। তাই চড়ক পূজায় কোনও ব্রাহ্মনের প্রয়োজন পড়ে না।মহাদেবের সন্তুষ্টি লাভের আশায় সপ্তাহব্যাপী নানান পূজার আয়োজন করা হয়। ‘ফলপূজা’, ‘কাদাপূজা’, ‘নীলপূজা’সহ সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন পূজা শেষে আয়োজন করা হয় চড়ক পূজার। এই চড়ক পূজায় সাধারণত গ্রামে একজন ‘মূল সন্ন্যাসী’ থাকেন যিনি বাকিদের পরিচালনা করেন। গ্রামের যেকেউ এই ‘বিশেষ সন্ন্যাস’ নিতে পারেন। তবে সন্ন্যাস নেওয়ার জন্যে এক মাস উপবাস, ফলাহার, হবিষ্যির মতো কঠিন নিয়মের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় তাঁকে। তবে কালের গতিতে আজ এই নিয়ম এখন অনেকটাই শিথিল। এখন শুধুমাত্র একমাস বা একসপ্তাহ নিরামিষ আহারের মাধ্যমে সন্ন্যাস পালন করেন সন্ন্যাসীরা।

 মাসব্যাপী উপবাস এবং নানা প্রকারের দৈহিক যন্ত্রণা ধর্মের অঙ্গ বলে বিবেচিত হয় এই উৎসবে, হিন্দু ধর্মে যাকে বলে ‘কৃচ্ছ সাধনা’। উদ্যোক্তারা কয়েকজনের একটি দল নিয়ে সারা অঞ্চলে ঘুরে বেড়ান। দলে থাকেন একজন শিব এবং গৌরী। মাঝে মাঝে কালী, লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক, গণপতি, অসুর এবং দুর্গার বাহন  সিংহকেও দেখা যায়।শিব ভক্তিমূলক গানের সঙ্গে চলে নাচাগানা।সখীদের পায়ে বাঁধা থাকে ঘুঙুর।সঙ্গে থাকে ঢোল-কাঁসরসহ একদল বাদক।সখীরা গান ও বাজনার তালে তালে নাচে।এদেরকে স্থানীয় ভাষায় কেউকেউ ‘নীল পাগলের দল’ও বলে থাকেন। চড়কগাছে ভক্ত বা সন্ন্যাসীকে একটি চাকার সঙ্গে বেঁধে দ্রুতবেগে ঘোরানো হয়। তাঁর পিঠে, হাতে, পায়ে, জিহ্বায় এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গে বাণ-শলাকা বিদ্ধ করা হয়। লোকবিশ্বাস, তন্ত্রশক্তির সাহায্যে নানান অসাধ্য সাধন করা হয় এই চড়ক পূজার সময়। চড়ক পূজায় ঈশ্বরের ভর করা, কাঁচের ওপর দিয়ে হাঁটা, জ্বলন্ত কয়লার ওপর দিয়ে হাঁটা, হাতে অস্ত্র দিয়ে কোপানো,  ধারাল অস্ত্রের ওপর দাঁড়ানো ইত্যাদি নানান কেরামতি চলতে থাকে। অষ্টাদশ শতকের প্রথম দিকে ব্রিটিশ সরকার আইন করে এই নিয়ম বন্ধ করলেও গ্রামের সাধারণ লোকের মধ্যে এসব এখনও প্রচলিত। চড়ক পূজার অরেক নাম ‘নীল পূজা’ বা ‘নীল ষষ্ঠী’। গম্ভীরাপূজা বা শিবের গাজন এই চড়কপূজারই রকমফের। চড়ক পূজা চৈত্রসংক্রান্তিতে অর্থাৎ চৈত্র মাসের শেষ দিন পালিত হয়। আগের দিন চড়ক গাছটিকে ধুয়ে-মুছে পরিষ্কার করা হয়। যাতে জলভরা একটি পাত্রে শিবের প্রতীক ‘শিবলিঙ্গ’ রাখা হয়, যা পূজারিদের কাছে 'বুড়োশিব' নামে পরিচিত। চড়ক পূজার শুরুতে ‘শিবপাঁচালী’ থেকে মন্ত্রপড়া শুরু করেন সন্ন্যাসীরা। শিবধ্বনি দিতে দিতে নদীতে স্নান করতে যান সন্ন্যাসীরা। স্নান শেষ করে মাটির কলসী ভরে জল আনেন সন্ন্যাসীরা। এরপর চড়ক গাছের কাছে গোল হয়ে দাঁড়ান সন্ন্যাসীরা। আবার শিবপাঁচালী পাঠ করতে থাকেন সন্ন্যাসীরা। তাঁরা চড়ক গাছে জল ঢেলে প্রণাম করে চলে যান একটি ফাঁকা জায়গায়। সেখানেই তাদের বাণবিদ্ধ করা হয়। সন্ন্যাসীরা নিজের শরীর বড়শিতে বিঁধে চড়কগাছে ঝুলে শূণ্যে ঘুরতে থাকেন।সন্ন্যাসীদের আর্শীবাদ লাভের আশায় শিশু সন্তানদের শূন্যে তুলে দেন অভিভাবকরা। সন্ন্যাসীরা ঘুরতে ঘুরতে কখনও কখনও শিশুদের মাথায় হাত দিয়ে আর্শীবাদ করেন। এক অদ্ভুত উন্মাদনা। এঅবস্থায় একহাতে বেতের তৈরি বিশেষ লাঠি ঘোরাতে থাকেন সন্ন্যাসীরা, আর অন্যহাতে দর্শনার্থীদের উদ্দেশ্যে বাতাসা ছোঁড়েন ঝুলন্ত সন্ন্যাসীরা। তাঁদের বিশ্বাস, শিব ঠাকুরের সন্তুষ্টি লাভের জন্য স্বেচ্ছায় তাঁরা এই কঠিন আরাধনার পথ বেছে নিয়েছেন। সন্ন্যাসীদের একটাই আশা শিবঠাকুর তাঁদের স্বর্গে যাওয়ার বর দেবেন। পতিত বা অন্ত্যজ শ্রেণীর ব্রাহ্মণরা এই পূজার পুরোহিতের দায়িত্ব পালন করেন। পূজার বিশেষ কয়েকটি অঙ্গ রয়েছে যেগুলি হল, কুমীর পূজা, বাণফোঁড়া, শিবের বিয়ে, অগ্নিনৃত্য, চড়কগাছে দোলা এবং দানো-বারানো বা হাজারা পূজা করা। এই সব পূজার মূলে রয়েছে ভূতপ্রেত ও পুনর্জন্মবাদের ওপর এক দৃঢ় বিশ্বাস। কেউকেউ বলেন চড়কের বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রাচীন কৌমসমাজে প্রচলিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানের এক অন্যরূপ। পূজার উত্সাবে বহু প্রকারের দৈহিক যন্ত্রণাকে ধর্মের অঙ্গ বলে বিবেচিত হয়।

পশ্চিমবঙ্গের যে অঞ্চলগুলি মূলত কৃষিপ্রধান, সেখানেই চড়কপূজা উত্সকব হিসেবে পালিত হয়।কৃষিপ্রধান এলাকায় সাধারণত ‘চড়ক গাছ’ নামে একটি বিশেষ গাছ দেখতে পাওয়া যায়। এই চড়ক গাছটি সারা বছর গ্রামের মধ্যে  একটি পুকুরে ডোবানো থাকে। গাজনের দিন ওই গাছটিকে সেখান থেকে তুলে এনে মাটিতে স্থাপন করা হয়। গাছটিকে ‘শিবের প্রতীক’ মনে করা হয় যেখনে ভূমি হলো ‘পার্বতীর প্রতীক’। সেকারণে শিবের গাজন শিব আর পার্বতীর মিলনের উৎসব। কৃষকরা এই শিবের গাজন উৎসবকে নিজেদের জমির উর্বরতা বৃদ্ধির জন্যে পালন হয়। 
 

13th April, 2019 12:52 pm

Please login to add comment

সম্পর্কিত খবর

  • ক্ষোভে এবার রাস্তায় মোহনবাগান সমর্থকদের একাংশ

    24th January, 2021 10:48 pm

  • আবার ১৮৬ রানের ইনিংস, দুরন্ত ফর্মে রুট

    24th January, 2021 09:35 pm

  • সাঙ্গাকারা এবার আইপিএলে রাজস্থানের নয়া দায়িত্বে

    24th January, 2021 08:36 pm

  • রাজারহাটে শুরু খাদ্য মেলা

    24th January, 2021 07:08 pm

আপনি রিপোর্টার

আপনাদের চারপাশের গুরুত্বপূর্ণ খবর আমাদের পাঠান

খবর এই মুহূর্তে

  • ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম থেকে সরানো হল ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট

    8th January, 2021 11:12 am

  • এ বার ‘দেশ কি বেটি’ বনাম ‘কন্যাশ্রী’, সোমবার জাতীয় কন্যা সন্তান দিবসে মোদী-মমতা ট্যুইটে তরজা

    24th January, 2021 12:14 pm

  • বুকে ব্যাথা নিয়ে উডল্যান্ডস নার্সিংহোমে ভর্তি মন্ত্রী অরূপ রায়

    24th January, 2021 12:15 pm

  • তৃণমূলে যোগ দিলেন টলিপাড়ার নায়িকা কৌশানি মুখোপাধ্যায়

    24th January, 2021 01:41 pm

  • একই সঙ্গে তৃণমূলে নাম লেখালেন ইম্পার কর্তা পিয়া সেনগুপ্ত

    24th January, 2021 01:41 pm

  • ২৭ জানুয়ারি থেকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হচ্ছে বাংলাদেশে, প্রথম পাবেন একজন নার্স

    24th January, 2021 01:45 pm

  • ‘ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বদলা নেবো, তৈরি থাকো’, বিজেপিকে কড়া হুঁশিয়ারি অভিষেকের

    24th January, 2021 03:15 pm

  • ৬০ হাজার ট্রাক্টর নিয়ে মিছিল হবে প্রজাতন্ত্র দিবসে,দাবি প্রতিবাদী কৃষকদের

    24th January, 2021 04:13 pm

  • কয়েক হাজার কৃষকের পদযাত্রা মহারাষ্ট্রে, কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে সভা মুম্বইয়ে

    24th January, 2021 04:13 pm

ফটো গ্যালারি

অন্যান্য বিভাগ

খেলা

  • ক্ষোভে এবার রাস্তায় মোহনবাগান সমর্থকদের একাংশ

  • আবার ১৮৬ রানের ইনিংস, দুরন্ত ফর্মে রুট

  • সাঙ্গাকারা এবার আইপিএলে রাজস্থানের নয়া দায়িত্বে

  • নজরে রুট - অ‍্যান্ডারসন

  • ছয় তরুণ ক্রিকেটারকে এস ইউ ভি গাড়ি উপহার দিচ্ছেন আনন্দ মহীন্দ্রা

  • নেইমার-এমবাপ্পের জুটির বড় জয়

  • বড় রানের ইনিংস গড়ার লক্ষ্যে শ্রীলঙ্কা

  • হারার মতো না খেলেও হারতে হল ইস্ট বেঙ্গলকে

বিনোদন

  • নগরউখড়া লোক উৎসবের সূচনা

  • হানিমুনে তুর্কি পাড়ি দেবেন বরুণ-নাতাশা ?

  • তৃণমূলে যোগ দিলেন অভিনেত্রী কৌশানি

  • ফ্যাশন ডিজাইনারের ভূমিকায় প্রাক্তন মিসেস ইউনিভার্স

  • সলমনের বিপরীতে বলিউডে ডেবিউ দক্ষিণী অভিনেত্রী প্রজ্ঞার

  • 'বচ্চন পান্ডে '-র মুক্তির তারিখ ঘোষণা অক্ষয়ের

  • বরুণ ধাওয়ানের বিয়েতে আমন্ত্রিত নন বচ্চন পরিবার,গোবিন্দা

  • রণবীরের ' অ্যানিম্যাল '-এ কী করবেন পরিণীতি,অনিল ?

জীবনধারা

  • জটায়ুর মত আমিও জীবনকে খুব সহজভাবে দেখি : অনির্বাণ

  • বেস্ট ফেলুদা সৌমিত্র,ফিটেস্ট টোটা : সৃজিত

  • মারাদোনার সম্পত্তি, দাবিদার ছয় নারীর ১০ সন্তান

  • সবাইকে চমকে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ক্ষমা চাইলেন কিম

  • নিরাপদ পোষ্যরা

  • মায়ের গর্ভেই ‘গর্ভবতী’ সদ্যোজাত!

  • ব্রেকফাস্টে এমন কিছু খাচ্ছেন না তো যাতে ওজন বাড়তে পারে!

  • কম খেলেও ক্ষতি হয়, বলছে সমীক্ষা

ভ্রমণ

  • জটায়ুর মত আমিও জীবনকে খুব সহজভাবে দেখি : অনির্বাণ

  • বেস্ট ফেলুদা সৌমিত্র,ফিটেস্ট টোটা : সৃজিত

  • মারাদোনার সম্পত্তি, দাবিদার ছয় নারীর ১০ সন্তান

  • সবাইকে চমকে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ক্ষমা চাইলেন কিম

  • শীতের ভ্রমণ (পর্ব ১৭) সত্যজিতের স্মৃতি, ধর্মমঙ্গল কাব্য আর লাউসেনের ‘ময়নাগড়’

  • শীতের ভ্রমণ (পর্ব ১৬) অরণ্যের দিন-রাত্রি, ইতিহাস আর মিথে ঘেরা ঝাড়্গ্রাম

  • শীতের ভ্রমণ (পর্ব ১৫) ডাচদের শহর ‘শ্রীরামপুর’ আর মাহেশের রথ

  • শীতের ভ্রমণ (পর্ব ১৪) ফরাসি স্থাপত্য, স্ট্যাণ্ড রোড আর বিপ্লবীদের ‘চন্দননগর’

স্বাস্থ্য

  • জটায়ুর মত আমিও জীবনকে খুব সহজভাবে দেখি : অনির্বাণ

  • বেস্ট ফেলুদা সৌমিত্র,ফিটেস্ট টোটা : সৃজিত

  • মারাদোনার সম্পত্তি, দাবিদার ছয় নারীর ১০ সন্তান

  • সবাইকে চমকে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ক্ষমা চাইলেন কিম

  • জাগছে জীবাণুরা

  • করোনা প্রতিরোধে ক্লোরোকুইন

  • সু-করোনা টিকা, শুরু মানবদেহে পরীক্ষা

  • করোনা ওষুধ দূরে নয়?

  • আরও পড়ুন

    • সেরা খবর
    • রাজ্য
    • কলকাতা
    • দেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • সম্পাদকীয়
    • বিনোদন
    • খেলা
    • কোথায় কী
  • আরও পড়ুন

    • মতামত
    • ব্লগ
    • জীবনধারা
    • প্রযুক্তি
    • সাহিত্য বই
    • আরও বিভাগ
    • ভ্রমণ
    • স্বাস্থ্য
    • মেয়ে বেলা
    • মহানগরের মহাপুজো
    • কলকাতা দর্পণ
    • উনি বলছেন
    • আপনি রিপোর্টার
  • আরও পড়ুন

    • অনুসন্ধান
    • আপনি রিপোর্টার
    • জেলা
    • ফটো গ্যালারি
  • যোগাযোগের ঠিকানা

    Kolkata TV

    Email id: info@kolkatatv.org

    Helpline Numbers (8AM to 10PM)

    +91-9674166589, +91-8336919262

    Phone Numbers :

    033-22250159, 033-22250160

    18 Rabindra Sarani, Poddar Court, Gate No - 1
    6th Floor, Kolkata- 700001

© R.P. Techvision India Pvt Ltd, All rights reserved
kolkatatv.org